যশোরে ধর্ষণের পর শিশু হত্যায় জড়িত যুবক ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
যশোরে দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী তৃষাকে ধর্ষণের পর হত্যাকারী হিসেবে অভিযুক্ত শামীম বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে । বুধবার ভোর চারটা দিকে তার গুলিবিদ্ধ লাশ যমেক হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিশ ।
পুলিশ জানিয়েছে, রাতের দুই দল মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে গোলাগুলিতে শহরের খোলাডাঙ্গা এলাকায় সে গুলিবিদ্ধ হয় । খবর পেয়ে এস আই খালেকের এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ শামীমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে তবে কর্মরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে ।
কোতয়ালী থানার ওসি অপূর্ব হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন ঘটনাস্থল থেকে 25 পিস ইয়াবাসহ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে ।
Shamim, who was blamed for killing a second-grade understudy, in the wake of being assaulted in Jessore, was killed in a gunfight. On Wednesday, police took her shotgun body to Jamker Hospital around four o'clock in the first part of the day.
Police said that in the night two gatherings of street pharmacists, they were shot in gunfire zone in Khuldanga region. A police group driven by SI Khaleque accompanied Shamim to the emergency clinic, yet the specialists announced him dead.
Kotwali Police Station Officer-in-Charge Apurba Hassan affirmed the issue and said 25 weapons and slugs were recouped from the spot.
পুলিশ জানিয়েছে, রাতের দুই দল মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে গোলাগুলিতে শহরের খোলাডাঙ্গা এলাকায় সে গুলিবিদ্ধ হয় । খবর পেয়ে এস আই খালেকের এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ শামীমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে তবে কর্মরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে ।
কোতয়ালী থানার ওসি অপূর্ব হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন ঘটনাস্থল থেকে 25 পিস ইয়াবাসহ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে ।
Shamim, who was blamed for killing a second-grade understudy, in the wake of being assaulted in Jessore, was killed in a gunfight. On Wednesday, police took her shotgun body to Jamker Hospital around four o'clock in the first part of the day.
Police said that in the night two gatherings of street pharmacists, they were shot in gunfire zone in Khuldanga region. A police group driven by SI Khaleque accompanied Shamim to the emergency clinic, yet the specialists announced him dead.
Kotwali Police Station Officer-in-Charge Apurba Hassan affirmed the issue and said 25 weapons and slugs were recouped from the spot.
~2.jpeg)
