দুদক পরিচালক বাছির গ্রেফতার
ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুদকের বরখাস্ত কর্মকর্তা এনামুল বাছিরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার (২২ জুলাই) রাতে মিরপুরের দারুস সালাম থেকে দুদকের একটি দল তাকে আটক করেছে।
দুদকের মামলা থেকে বাঁচিয়ে দিতে পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন বাছির। দুদকের অনুসন্ধানে এর প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সংস্থাটি। এরপরই সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে ২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৬(২) ও ২৭(১) ধারাসহ ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং আইনের ৪(২) ধারায় মামলার সুপারিশ করেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা খন্দকার এনামুল বাছির। গত বছরের জানুয়ারিতে ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে স্ত্রী-সন্তান রেখে অপর এক নারীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এছাড়া এক নারী সংবাদ পাঠিকাকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ আসে তার বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ ওঠার পর তাকে ডিএমপি থেকে সরিয়ে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়।
দুদকের মামলা থেকে বাঁচিয়ে দিতে পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন বাছির। দুদকের অনুসন্ধানে এর প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সংস্থাটি। এরপরই সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে ২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৬(২) ও ২৭(১) ধারাসহ ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং আইনের ৪(২) ধারায় মামলার সুপারিশ করেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা খন্দকার এনামুল বাছির। গত বছরের জানুয়ারিতে ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে স্ত্রী-সন্তান রেখে অপর এক নারীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এছাড়া এক নারী সংবাদ পাঠিকাকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ আসে তার বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ ওঠার পর তাকে ডিএমপি থেকে সরিয়ে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়।
No comments