কেশবপুরে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মৎস্য ঘেরে, আহত ২৭
কেশবপুরে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মৎস্য ঘেরে, আহত ২৭ |
যশোর-সাতক্ষীরা সড়কের কেশবপুরের মধ্যকুল গুটলেতলা নামক স্থানে সাতক্ষীরাগামী যাত্রীবাহী বাস (কুমিল্লা-জ-১১-০০৭৭) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের মৎস্য ঘেরে উল্টে নারী শিশুসহ ২৭ জন বাসের যাত্রী আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।
আহত ১২ জনকে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আড়াই মাসের শিশু ফারহানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আহত অন্যরা স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ ও স্থানীয়রা যাত্রীদের উদ্ধার এবং আহতদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করে। দুর্ঘটনায় আহতরা হলেন, সামিরা বেগম (৩০), বজলুর রহমান (৬৮), সুফিয়া বেগম (৫৫), শাহীন (৪২), রাজিন (৪), রাবেয়া বেগম (২৬), তোফাজ্জেল (৬১), প্রবল (১৬), পলক (১৬), হোসেন আহম্মেদ (২০), কেয়া (২২), রাবেয়া খাতুন (৪০), ফারহান (আড়াই মাস)। অন্যদের নাম জানা যায়নি।
আহত যাত্রী সামিরা বেগম জানান, অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ড্রাইভার গাড়িটি প্রচণ্ড গতিতে চালাচ্ছিলেন। গতি কমানোর কথা বললেও তিনি শোনেননি। অপর আহত যাত্রী বজলুর রহমান ও তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম জানান, খুব দ্রুত গতিতে থাকা গাড়িটি বিকট শব্দে পানির মধ্যে পড়ে যায়।
কেশবপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শাহজাহান আহমেদ জানান, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় জনগণ আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিছু আহত যাত্রী শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন।
আহত ১২ জনকে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় আড়াই মাসের শিশু ফারহানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আহত অন্যরা স্থানীয় বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ ও স্থানীয়রা যাত্রীদের উদ্ধার এবং আহতদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করে। দুর্ঘটনায় আহতরা হলেন, সামিরা বেগম (৩০), বজলুর রহমান (৬৮), সুফিয়া বেগম (৫৫), শাহীন (৪২), রাজিন (৪), রাবেয়া বেগম (২৬), তোফাজ্জেল (৬১), প্রবল (১৬), পলক (১৬), হোসেন আহম্মেদ (২০), কেয়া (২২), রাবেয়া খাতুন (৪০), ফারহান (আড়াই মাস)। অন্যদের নাম জানা যায়নি।
আহত যাত্রী সামিরা বেগম জানান, অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে ড্রাইভার গাড়িটি প্রচণ্ড গতিতে চালাচ্ছিলেন। গতি কমানোর কথা বললেও তিনি শোনেননি। অপর আহত যাত্রী বজলুর রহমান ও তার স্ত্রী সুফিয়া বেগম জানান, খুব দ্রুত গতিতে থাকা গাড়িটি বিকট শব্দে পানির মধ্যে পড়ে যায়।
কেশবপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শাহজাহান আহমেদ জানান, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় জনগণ আহতদের উদ্ধার করে কেশবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিছু আহত যাত্রী শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন।
No comments