এবার এইচএসসি পাস করলেন সেই মা
৩৯ বছর বয়সে এইচএসসি পাস করেছেন নাটোরের বাগাতিপাড়ার মলি রানী (৩৯)। এর আগে, ২০১৭ সালে বয়সের বাধাকে উপেক্ষা করে ছেলের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন এই নারী। বুধবার প্রকাশিত ফলাফলে তিনি জিপিএ ৩ দশমিক ৯৬ পেয়ে উত্তীর্ণ হন।
মা এইচএসসি পাস করেছেন আর ছেলে তাকে মিষ্টি খাইয়ে দিচ্ছে, এমনই এক সফলতার দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে নাটোরের বাগাতিপাড়ায়।
চলতি বছর বাগাতিপাড়া টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট থেকে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন মলি রানী। তিনি ওই কলেজের উদ্যোক্তা উন্নয়ন ট্রেডের ছাত্রী ছিলেন।
এর আগে ২০১৭ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ছেলের চেয়ে ভালো ফলাফল করেন মলি রানী। এসএসসিতে তিনি পেয়েছিলেন জিপিএ ৪ দশমিক ৫৩। তার ছেলে মৃন্ময় কুমার কুণ্ডু পান জিপিএ ৪ দশমিক ৪৩। ছেলে মৃন্ময় কুমার কুণ্ডু এসএসসি পাসের পর নাটোরে টিএমএস পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে বর্তমানে চতুর্থ সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষা দিচ্ছেন।
মলি রানী জানান, যখন তিনি নবম শ্রেণির ছাত্রী তখন বাগাতিপাড়ার গালিমপুরের মিষ্টি ব্যবসায়ী দেবব্রত কুমার মিন্টুর সঙ্গে তার বাবা বিয়ে দেন। এরপর আর পড়ালেখা করার সুযোগ হয়নি। সংসারের চাপে গৃহিণীই রয়ে যান। ছেলেদের পড়ালেখা করাতে গিয়ে তিনি অনুভব করেন তার নিজের পড়ালেখা জানা দরকার। সেই ভাবনা থেকেই পুনরায় স্কুলে ভর্তি হন মলি রানী।
মা এইচএসসি পাস করেছেন আর ছেলে তাকে মিষ্টি খাইয়ে দিচ্ছে, এমনই এক সফলতার দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে নাটোরের বাগাতিপাড়ায়।
চলতি বছর বাগাতিপাড়া টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট থেকে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন মলি রানী। তিনি ওই কলেজের উদ্যোক্তা উন্নয়ন ট্রেডের ছাত্রী ছিলেন।
এর আগে ২০১৭ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ছেলের চেয়ে ভালো ফলাফল করেন মলি রানী। এসএসসিতে তিনি পেয়েছিলেন জিপিএ ৪ দশমিক ৫৩। তার ছেলে মৃন্ময় কুমার কুণ্ডু পান জিপিএ ৪ দশমিক ৪৩। ছেলে মৃন্ময় কুমার কুণ্ডু এসএসসি পাসের পর নাটোরে টিএমএস পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে বর্তমানে চতুর্থ সেমিস্টারের ফাইনাল পরীক্ষা দিচ্ছেন।
মলি রানী জানান, যখন তিনি নবম শ্রেণির ছাত্রী তখন বাগাতিপাড়ার গালিমপুরের মিষ্টি ব্যবসায়ী দেবব্রত কুমার মিন্টুর সঙ্গে তার বাবা বিয়ে দেন। এরপর আর পড়ালেখা করার সুযোগ হয়নি। সংসারের চাপে গৃহিণীই রয়ে যান। ছেলেদের পড়ালেখা করাতে গিয়ে তিনি অনুভব করেন তার নিজের পড়ালেখা জানা দরকার। সেই ভাবনা থেকেই পুনরায় স্কুলে ভর্তি হন মলি রানী।
No comments