পানছড়িতে বিশ মাথার ফুলকপি!
পানছড়িতে বিশ মাথার ফুলকপি! |
পানছড়িতে বিশ মাথার – পানছড়িতে বিশ মাথার ফুলকপি দেখা গেছে এক কৃষকের জমিতে। তালুকদার পাড়ার কবির আহাম্মদের ছেলে আমিনুল হকের জমিতে এই ফুলকপিটি দেখতে পাওয়া যায়। ছোট বড় মিলে প্রায় বিশের অধিক ফুল দেখা গেছে কপিটিতে।
পানছড়ি বিজিবির ক্যাম্প এলাকার পাশ দিয়ে বয়ে চলা অক্ষয় মেম্বার পাড়া সড়কের পাশের জমিতেই দেখা মেলে বিশ মাথার ফুলকপিটির। খবর পেয়ে ছুটে আসেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন শেখ। তিনি জানান, তিন মাথা, চার মাথার কপি দেখতে পাওয়া গেছে। কিন্তু বিশ মাথার কপি এই প্রথম। ওক্সিন হরমোনের প্রভাবে এমনটি হতে পারে বলে তিনি ধারণা করছেন।
কৃষক আমিনুল জানান, ষাট শতক জমিতে কপি চাষ করেছে যার মাধ্যে বিশ মাথা ও ছয় মাথার দুটি কপি নজরে পড়ে। দীর্ঘ বছর চাষাবাদ করলেও এমন বিরল কপি আগে কখনো দেখেননি তিনি।
নদীর তীরে জঙ্গলে প্রচণ্ড ঠাণ্ডার মধ্যে নবজাতকের কান্না
জঙ্গলের ভেতরে প্রচণ্ড ঠাণ্ডার মধ্যে নবজাতকটি খালি গায়ে উপুড় হয়ে পড়ে ছিল
নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলায় একটি জঙ্গলের ভেতর থেকে এক নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বিহারকোল এলাকায় বড়াল নদীর তীরে ব্রিজের কাছ থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে নবজাতক উদ্ধারের খবর ছড়িয়ে পড়লে শত নারী-পুরুষ ঘটনাস্থলে ভিড় করে। পুলিশ শিশুটিকে নিবিড় পরিচর্যা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
বাগাতিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন জানান, শনিবার সকালে বিহারকোল এলাকায় ফরহাদ ও হোসেন নামের দুই ব্যক্তি প্রাকৃতিক কাজ সারতে বড়াল নদীর ব্রিজের ধারে যান। এসময় তারা নবজাতকের কান্না শুনতে পান। শব্দ অনুসরণ করে এগিয়ে গেলে পাশের জঙ্গলের ভেতরে প্রচণ্ড ঠাণ্ডার মধ্যে নবজাতকটিকে খালি গায়ে উপুড় হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন। তখন তারা আশেপাশের মানুষদের বিষয়টি জানান। পরে স্থানীয়রা খবর দিলে পুলিশ ওই মেয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে।
ওসি মতিন আরও জানান, বর্তমানে শিশুটি সুস্থ আছে। ধারণা করা হচ্ছে, অবৈধ গর্ভপাত ঘটিয়ে নবজাতকটিকে বিহারকোল ব্রিজ থেকে বড়াল নদীর তীরে জঙ্গলে ফেলে যাওয়া হয়।
এদিকে অনেকেই শিশুটিকে লালন-পালন করতে চেয়েছেন জানিয়ে পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, নবজাতটির প্রকৃত দাবীদার খোঁজা হচেছ। পাওয়া গেলে তাদের হাতে তাকে তুলে দেওয়া হবে। তবে সন্ধ্যা পর্যন্ত তেমন দাবীদার পাওয়া যায়নি। প্রকৃত বাবা-মা পাওয়া না গেলে আপাতত শিশুটিকে কোনো পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হবে।
No comments