চৌগাছায় ২ জনের করোনা পজিটিভ হওয়ায় দুই বাড়ি লকডাউন : ১৪ জনের নমুনা সংগ্রহ
যশোরের চৌগাছায় নারী ও কিশোর করোনায় পজিটিভি হওয়ায় তাদের বাড়ি লডডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। একই সাথে ১৪জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। আক্রান্তরা নিজেদের বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. লুৎফুন্নাহার এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদুল ইসলাম বুধবার দুপুরে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে আক্রান্ত দুই জনের বাড়ি লকডাউন করে দুটি পারবার থেকে ৮ জন সদস্য এবং করোনা লÿন থাকায় অন্য আরো ৬ জনের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য যশোর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
আক্রান্ত ওই স্কুলছাত্র শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সে শহরের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। তার মা শহরের ডাক্তার আনিছুজ্জামান নাহার ডায়াবেটিক সেন্টারের কর্মী। আক্রান্ত নারী শহরের ২নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফুন্নাহার জানান, আক্রান্তদের মধ্যে কিশোরের ডায়রিয়া ও জ্বর ছিল। আর ওই নারীর জ্বর ও গলাব্যথা ছিল। তারা পরীক্ষা করাতে না চাইলেও তাদের নমুনা জোর করেই মঙ্গলবার সিভিল সার্জনে পাঠান হয়। রিপোর্ট পজেটিভ হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন ' রোগীদের বাড়ি লকডাউন করে দ'ুটি পরিবারের ৮ জন সদস্যের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে'।
ডাক্তার আনিছুজ্জামান নাহার ডায়াবেটিক সেন্টারের কর্মীর নমুনা পজিটিব হলে সেন্টারটি লকডাউন করা হবে কিনা তখন চিন্তা করা হবে বলে জানান।
তিনি আরো জানান, মেডিকেল ইমার্জেন্সি ছাড়া পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত উপজেলার সকল অটোরিকশা, ভ্যানসহ যেকোনো ধরনের মানুষ পরিবহন বন্ধ থাকবে। তবে জরুরি পণ্য পরিবহন স্বাভাবিক থাকবে।
সূএ: ডেলি স্পন্দন
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. লুৎফুন্নাহার এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদুল ইসলাম বুধবার দুপুরে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে আক্রান্ত দুই জনের বাড়ি লকডাউন করে দুটি পারবার থেকে ৮ জন সদস্য এবং করোনা লÿন থাকায় অন্য আরো ৬ জনের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য যশোর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
আক্রান্ত ওই স্কুলছাত্র শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সে শহরের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। তার মা শহরের ডাক্তার আনিছুজ্জামান নাহার ডায়াবেটিক সেন্টারের কর্মী। আক্রান্ত নারী শহরের ২নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফুন্নাহার জানান, আক্রান্তদের মধ্যে কিশোরের ডায়রিয়া ও জ্বর ছিল। আর ওই নারীর জ্বর ও গলাব্যথা ছিল। তারা পরীক্ষা করাতে না চাইলেও তাদের নমুনা জোর করেই মঙ্গলবার সিভিল সার্জনে পাঠান হয়। রিপোর্ট পজেটিভ হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন ' রোগীদের বাড়ি লকডাউন করে দ'ুটি পরিবারের ৮ জন সদস্যের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে'।
ডাক্তার আনিছুজ্জামান নাহার ডায়াবেটিক সেন্টারের কর্মীর নমুনা পজিটিব হলে সেন্টারটি লকডাউন করা হবে কিনা তখন চিন্তা করা হবে বলে জানান।
তিনি আরো জানান, মেডিকেল ইমার্জেন্সি ছাড়া পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত উপজেলার সকল অটোরিকশা, ভ্যানসহ যেকোনো ধরনের মানুষ পরিবহন বন্ধ থাকবে। তবে জরুরি পণ্য পরিবহন স্বাভাবিক থাকবে।
সূএ: ডেলি স্পন্দন
No comments