যশোর, মাগুরা ও নড়াইলের ৮৭ নমুনা যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে
যশোর, মাগুরা ও নড়াইলের ৮৭ নমুনা যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে |
করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য যশোর ও পার্শ্ববর্তী দুই জেলা থেকে নমুনা এসে পৌঁছেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিনোম সেন্টারে। শনিবার যশোর, মাগুরা ও নড়াইল থেকে ৪৭ টি করোনার নমুনা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয়। দ্বিতীয় দিনের নমুনা পরীক্ষা এখনও চলমান। শুক্রবারে প্রথম দিনে যশোরের ১৩ টি নমুনা দিয়ে পরীক্ষা শুরু হয়েছিল আর নমুনার সকল ফলাফল নেগেটিভ পাওয়া গিয়েছিল।
তিন জেলার ৮৭ টি নমুনার মধ্যে যশোর থেকে ২৭ টি, মাগুরা থেকে ১১ টি ও নড়াইল থেকে ৯ টি নমুনা এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। নমুনা আসতে দেরি হওয়ায় ফলাফল তৈরিতে দেরি হয়েছে। তবে শনিবার রাতের মধ্যে ফলাফল তৈরি হবে এমনটি জানিয়েছেন যবিপ্রবি জিনোম সেন্টারের সহযোগী পরিচালক ও অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইকবাল কবীর জাহিদ।
যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন জানান, যশোর জেলার ২৭ টি নমুনা আমরা যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে পরীক্ষার জন্য পাঠিয়েছি এবং ফলাফল এখনও হাতে পাইনি।
যবিপ্রবির জিনোম সেন্টারে করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্টদের দুটি দলে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকে দলে চারজন বিশেষজ্ঞ ও দুইজন ল্যাব টেকনোলজিস্ট রয়েছে। প্রথম দলটি ১৪দিন কাজ করার পর কোয়ারেন্টাইনে চলে যাবে, এরপর দ্বিতীয় দলটি কাজ করবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে দুটি দলই কাজ করতে থাকবে। প্রথম ১৪দিন কাজ করেছেন জিনোম সেন্টারের সহযোগী পরিচালক ও অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদ, একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক অভিনু কিবরিয়া ইসলাম, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. হাসান আল ইমরান ও অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো. সাজিদ হাসান, জিনোম সেন্টারের ল্যাব টেকনিশিয়ান মাসুদুর রহমান ও দীপংকর চক্রবর্তী।
সূএ: ডেলি স্পন্দন
সূএ: ডেলি স্পন্দন
No comments